এছাড়াও বিধ্বস্ত হয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। রাস্তায় ভেঙে পড়েছে গাছপালা। বৈদ্যুতিক তারের খুঁটি ভেঙে যাওয়ায় দুপুর থেকে পুরো জেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলে ঝড়ের এ তাণ্ডব। এতে গাইবান্ধা জেলা সদরে বাদিয়াখালিতে জোসনা নামে এক নারী, পলাশবাড়ী বেতকাপা ইউনিয়নে দুইজন, ফুলছড়ি একজন, সুন্দরগঞ্জে একজন গাছ চাপা পড়ে মারা যান।
এছাড়া পলাশবাড়ী থেকে গাইবান্ধার ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ লাইন ও বিদ্যুতের খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে পুরো জেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
জেলা প্রশাসক আবদুল মতিন বলেন, ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে মাঠে কাজ চলছে। একই সঙ্গে ঝড়ে যে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের প্রত্যেকের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।