বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন বলেন, বিমানবন্দর থেকে ভ্যাকসিনগুলো ল্যাবে পাঠানো হচ্ছে। কোল্ড চেইন ব্রেইক না হওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করা হচ্ছে। আজকে শুধু ৫০ লাখ এসেছে সরকারের চুক্তি অনুযায়ী, এটা বাংলাদেশের কোথাও আলদাভবে পাওয়া যাবে না।
সারাদেশে ভ্যাকসিন পরিবহনের জন্য বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের নিজস্ব ভ্যান ব্যবহার হবে জানিয়ে পাপন বলেন, আজ ৯টি ভ্যানে ভ্যাকসিন নেয়া হচ্ছে। যদি কোনো ডেমেজ বা শর্টেজ থাকে তবে তা বেক্সিমকোর, সরকারের এখানে কোনো দায় নেই।
প্রতি কার্টনে ১২শ’ ভায়ালে রয়েছে ১২ হাজার ডোজ টিকা। করোনা টিকার ডোজগুলো গাজীপুরের বেক্সিমকো ওয়্যারহাউজে রাখা হবে।